Skip to main content

আলিবাবা কিভাবে বাংলাদেশের ই-কমার্স মার্কেট দারাজ এর নামে চালাচ্ছে




২০১২ সালে পাকিস্তানে শুরু হয় দারাজ ডট কম, এর পর ২০১৫ সালে কোম্পানিটি তাদের কার্যক্রম বাংলাদেশে শুরু করে। 

 

 তখন আপনারা দারাজ নামের অ্যাপ্লিকেশনটি আপনাদের ফোনে ইনস্টল অবস্থায় দেখতেন, কিন্তু এর কাজ সম্পর্কে জানতেন না। 

 

 এর কারণ তখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ই-কমার্স জগতে তেমন একটা এগিয়ে যেতে পারেনি। কারণ তখন মানুষ ইন্টারনেট ততটা ব্যবহার করা শুরু করেনি। 

 

তবে দারাজের ফাস্ট গ্রোয়িং অবস্থা দেখে চীনা কোম্পানি আলিবাবা, যার ফাউন্ডার হচ্ছেন জ্যাক মা, তারা দারাজকে একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানি হিসেবে কিনে নেন। 

২০১৮ সালে দারাজকে কিনে নেওয়ার মাধ্যমে তারা দক্ষিণ এশিয়ার মার্কেটে সরাসরি প্রবেশের একটি দরজা খুলে ফেলে। 

এর পর নিজেকে প্রমোশন করতে করতে কোম্পানিটি আজ এত বড় হয়েছে যে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।

Comments

Popular posts from this blog

আরাকান আর্মির হাতে ৫টি মাছ ধরার ট্রলারসহ ২২ জেলে অপহরণ

  কক্সবাজারের সেন্টমার্টিন দ্বীপের কাছাকাছি বঙ্গোপসাগর থেকে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী দল আরাকান আর্মি অন্তত ২২ জন জেলে এবং ৫টি মাছ ধরার ট্রলার জোর করে নিয়ে গেছে। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে, টেকনাফের সেন্টমার্টিনের কাছাকাছি “মৌলভীরশীল” নামের এলাকা থেকে এই ঘটনা ঘটে। টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালীয়া ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম জানান, অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে আরাকান আর্মির সদস্যরা জেলেদের জিম্মি করে ট্রলারসহ নিয়ে গেছে। আবুল কালাম বলেন, সকালে যখন জেলেরা সেন্টমার্টিনের কাছাকাছি মাছ ধরছিল, তখন স্পিডবোটে করে এসে আরাকান আর্মির সদস্যরা ট্রলারগুলো দখল করে নেয়। তাঁর নিজের একটি ট্রলার এবং মোহাম্মদ শাওন নামের একজনের আরেকটি ট্রলার—এই দুটি ট্রলারে মোট ১১ জন জেলে ছিলেন। এছাড়া আরও ৩টি ট্রলার একই জায়গা থেকে নিয়ে গেছে তারা। তবে সেগুলোর মালিক বা নাম জানা যায়নি। ঐ ট্রলারগুলোতে আনুমানিক ১০ থেকে ১২ জন জেলে ছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, “এই ধরনের ঘটনা আরাকান আর্মি বারবার ঘটাচ্ছে। এতে আমাদের খুব ভয় লাগছে। ট্রলার মালিক, জেলে, এবং মাছ ব্যবসায়ীরা সবাই চিন্তায় আছি। আমরা স...

ফারাক্কার ভাটিতে ২৫ কিলোমিটার স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা, ব্যয় প্রায় ১৭০০ কোটি টাকা

 ভারত থেকে আসা পদ্মা নদীর ভাটিতে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রায় ২৫ কিলোমিটার নদী ভাঙন প্রবণ এলাকাকে রক্ষা করার জন্য স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই প্রকল্পের প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১৭০০ কোটি টাকা । বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার দুর্লভপুর ইউনিয়নের ভাঙনকবলিত দোভাগী ঝাইলপাড়া গ্রামে নদী পরিদর্শন শেষে এই তথ্য জানান পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. আ. ন. ম. বজলুর রশীদ । তিনি বলেন, “গত কয়েক বছর ধরে সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় নদী ভাঙন বেড়ে গেছে। পদ্মার অন্যান্য অংশে পাড় বাঁধার কাজ আগেই শেষ হয়েছে। এখন বাকি ২৫ কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন রোধে এই প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে সম্ভাব্যতা যাচাই শেষ হয়েছে এবং আমরা আশাবাদী, সরকার অনুমোদন দিলে দ্রুত কাজ শুরু করতে পারব।” তিনি আরও বলেন, “যদি এই বাঁধ নির্মাণ হয়, তাহলে পদ্মা নদীর আর কোনো অংশে পাড় বাঁধার প্রয়োজন পড়বে না। এতে করে স্থানীয় ফসলি জমি ও বসতবাড়ি রক্ষা পাবে। স্থায়ীভাবে নদী ভাঙন থেকে বাঁচাতে এই প্রকল্পটি খুবই দরকার এবং সরকার এই টাকা বরাদ্দ দেবেন বলেই আমরা আশা করছি।” পানি উন...

this is my 1st blog

this is my 1st blog